PortableApps.com : কম্পিউটার রাখুন আপনার পকেটে


যাদের ল্যাপটপ নেই তাদের তো বটেই, এমনকি যাদের ল্যাপটপ আছে তাদের ও সবসময় হয়ত এটা সঙ্গে বহন করা সম্ভব হয় না। ফলে অনেক সময় আমরা নিজের কম্পিউটারকে প্রচন্ড মিস করি। কারণ কম্পিউটার হয়ত আপনি সব জায়গায় পাবেন, কিন্তু নিজের দরকারী কোন একটা সফটওয়্যার, ব্রাউজারে সেভ করে রাখা বুকমার্ক, বা প্রয়োজনীয় কোন একটা ডকুমেন্ট আপনি সেই কম্পিউটারে পাবেন না। আচ্ছা, কেমন হয় যদি আপনি আপনার কম্পিউটারকে পকেটে নিয়ে ঘুরতে পারেন? জ্বী, আপনার হাতের আঙ্গুলের তিন ভাগের একভাগের সমান একটা পেন ড্রাইভকেই আপনি আপনার পিসি বানিয়ে নিতে পারেন। আজ আপনাদের সেই বিষয়েই জানাব। এজন্য আপনার দরকার হবে একটি ৮ গিগাবাইটের পেনড্রাইভ। সাইজ ৮ গিগাবাইটের কম-বেশি হলে ও সমস্যা নেই তবে যত বড় হবে তত বেশি সুবিধা পাবেন। আর দরকার হবে, PortableApps.com Platform সফটওয়্যারটি। এটি মূলতঃ একটি পোর্টেবল এপ্লিকেশন লঞ্চার। আপনার পেন ড্রাইভে রাখা পোর্টেবল এপ্লিকেশনগুলোকে অনেকটা উইন্ডোজের স্টার্ট মেন্যুর মত দেখাবে। তবে এতে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ন ফিচার ও রয়েছে।

এই লিংক থেকে PortableApps.com Platform সফটওয়্যার ডাউনলোড করে নিন। একটি খালি পেনড্রাইভ পিসির সাথে সংযুক্ত করুন। এবার ডাউনলোড করা PortableApps.com_Platform_Setup_xx.x.x চালু করুন। Detination Folder হিসেবে পিসিতে লাগানো পেন ড্রাইভটিকে দেখাবে। না দেখালে ব্রাউজ করে দেখিয়ে দিন। এর পর ইনস্টল করে ফেলুন। PortableApps.com Platform সয়ংক্রিয়ভাবে চালু হবে। না হলে মাই কম্পিউটার থেকে পেন ড্রাইভে প্রবেশ করে Start প্রোগ্রামটি চালু করুন। উইন্ডোজের স্টার্ট মেন্যুর মত একটা মেন্যু দেখতে পাবেন।

এই মেন্যুর ডান পাশে Apps -> Get More Apps… এ ক্লিক করুন। পোর্টেবল এপ ডিরেক্টরি চালু হবে। এখান থেকে আপনি ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে পারবেন ওয়েব ব্রাউজার, ইউটিলিটি, মাল্টিমিডিয়া, শিক্ষামূলক সফটওয়্যার, গেমস সহ শতাধীক ফ্রি সফটওয়্যার। এছাড়াও যে কোন পোর্টেবল প্রোগ্রাম আপনি PortableApps.com Platform এ সংযুক্ত করতে পারবেন। এজন্য মাই কম্পিউটার থেকে পেন ড্রাইভে প্রবেশ করুন। এখানে PortableApps নামে একটা ফোল্ডার দেখতে পাবেন। PortableApps ফোল্ডারের ভেতরে সাব ফোল্ডার করে পোর্টেবল প্রোগ্রাম পেস্ট করুন। যেমন- আপনি যদি Adobe Illustrator CS5 এর পোর্টেবল ভার্শন রাখতে চান তাহলে PortableApps এর ভেতর Adobe Illustrator CS5 নামে একটা ফোল্ডার তৈরী করে এর ভেতর Adobe Illustrator CS5 এর পোর্টেবল ফাইলটি রাখুন। এবার PortableApps.com Platform এর মেন্যুর ডান পাশে Apps -> Refresh App Icons এ ক্লিক করুন। এখন মেন্যুতে Adobe Illustrator CS5 দেখতে পাবেন। এভাবে আপনি যতখুশি(পেন ড্রাইভ ফুল না হওয়া পর্যন্ত) পোর্টেবল প্রোগ্রাম এখানে সংযুক্ত করতে পারবেন।

কোন প্রোগ্রামের আপডেটেড ভার্শন বের হলে PortableApps.com Platform এর বিল্টইন এপ আপডেটারের মাধ্যমে আপনি তাদের অটো আপডেট করতে পারবেন। ফলে সবসময় পাবেন আপডেটেড প্রোগ্রাম।

আপনি পছন্দমত কোন ফন্ট দিয়ে একটা প্রেজেন্টেশন তৈরী করলেন কিন্তু অন্য পিসিতে ফাইলটি ওপেন করার পর দেখা গেল ফন্টগুলো পরিবর্তন হয়ে গেছে। কারণ আপনি যে ফন্ট দিয়ে এটি তৈরী করেছিলেন তা এই পিসিতে নেই। এই সমস্যা সমাধানের জন্য PortableApps.com Platform এ পোর্টেবল ফন্ট সাপোর্ট রয়েছে। আপনি যদি কোন থার্ডপার্টি ফন্ট কোন ফাইলে ব্যবহার করেন, তাহলে সেই ফন্টটি পেন ড্রাইভের PortableApps -> PortableApps.com -> Data -> Fonts ফোল্ডারে রেখে দিন। ফন্ট সমস্যা আর হবে না। এখানে উল্লেখ্য যে, Data ফোল্ডারের ভেতর Fonts ফোল্ডারটি না ও থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনাকে তৈরী করে নিতে হবে।

Fences ব্যবহার করে আপনার পিসির ডেস্কটপকে করুন আরো সুবিন্যস্ত


অনেকের পিসির ডেস্কটপ দেখলে মনে হয় যেন মাছের বাজার বসেছে। আমার নিজের পিসি ও এর ব্যাতিক্রম না :)। এত বেশি ফাইল / ফোল্ডার / শর্টকাট এর ফলে অনেক সময় কাজের জিনিসটি খুঁজতেই মাথা খারাপ হয়ে যায়। আমরা যদি ডেস্কটপের এইসব ফাইল / ফোল্ডার / শর্টকাটগুলোকে বিভিন্ন দলে ভাগ করে সাজিয়ে রাখতে পারতাম তা হলে অনেক সহজেই প্রয়োজনীয় জিনিসটি খুঁজে পেতাম। কিন্তু উইন্ডোজে সেই রকম কোন বিল্টইন ফিচার নেই। তবে থার্ডপার্টি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আমরা তা করতে পারি।

 

এই রকম একটা সফটওয়্যার হল Fences। এই নামের বাংলা অর্থ হল বেড়া। নাম শুনেই নিশচই এর কাজ সম্পর্কে কিছুটা ধরনা করতে পারছেন। হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন, এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনি ডেস্কটপের যে কোন অংশে আলাদা আলাদা এলাকা তৈরী করতে পারবেন। এবং আপনার ডেস্কটপের ফাইল / ফোল্ডার / শর্টকাটগুলোকে বিভিন্ন দলে ভাগ করে সাজিয়ে রাখতে পারবেন। সফটওয়্যারটির ফ্রি এবং প্রো ভার্শন আছে তবে ফ্রি ভার্শনেই আমাদের কাংক্ষিত কাজটুকু হয়ে যাবে। ডাউনলোড করুন  এই লিংক  থেকে। ডাউনলোড হয়ে গেলে ইনস্টল করে ফেলুন বাই-ডিফল্ট দুটো এরিয়া পেয়ে যাবেন। এছাড়া এর সেটিং এ গেলে বিভিন্ন পূর্বনির্ধারিত লেআউট পাবেন। অথবা আপনি ডেস্কটপের খালি অংশে রাইট মাউস বাটন চেপে ধরে ড্র্যাগ করে ও প্রয়োজনমত তৈরী কর নিতে পারবেন। সেটিং এ প্রবেশ করার জন্য ডেস্কটপের খালি অংশে রাইট ক্লিক করলেই Configure Fences… দেখতে পাবেন। বিভিন্ন এরিয়া তৈরী করে আপনার ডেস্কটপের সব ফাইল / ফোল্ডার / শর্টকাটগুলোকে ড্র্যাগ করে তৈরী বিভিন্ন এলাকায় ছেড়ে দিন। দেখবেন অনেক সহজেই এখন আইকনগুলো খুঁজে পাবেন। এবং আপনির পিসির ডেস্কটপ ও দেখতে অনেক সুবিন্যাস্ত থাকবে।

Windows 7 কে করে ফেলুন সম্পূর্ন বাংলা!


উইন্ডোজ আবিষ্কারের পর থেকে আমাদের সব বাঙ্গালীর একটি আশা যেন তারা তাদের প্রিয় উইন্ডোজ ভার্সনকে বাংলায় দেখতে পারেন। আর সেই আশা পূরণ করেছে উইন্ডোজ এর নতুন ভার্সন Windows 7 এ।

নিচের লিংক থেকে আপনার অপারেটিং সিস্টেমের ধরন অনুযায়ী(৩২বিট/৬৪বিট) ল্যাঙ্গুয়েজ ইন্টারফেস প্যাক ফাইলটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। এখন, কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। দেখবেন আপনার পিসির উইন্ডোজের ইন্টারফেস বাংলায় পরিবর্তন হয়ে গেছে। আপনার প্রিয় উইন্ডোজ এখন বাংলায়।

Windows 7 ভাষা ইন্টারফেস প্যাক

মুছে ফেলুন ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো


আপনার কম্পিউটারে যদি হাজারো ছবি বা গান থাকে তাহলে একই ফাইল ভিন্ন ভিন্ন ফোল্ডারে একাধিকবার থাকতে পারে। গানের ক্ষেত্রে এটি বেশী হয়ে থাকে, ফলে অযথা যায়গা নষ্ট হয়। আপনি খুঁজে খুঁজে এই ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো মুছে ফেলতে গেলে বেশ সময় লাগে। সেক্ষেত্রে আপনি ডাবলকিলার সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজেই একই নামের সকল ফাইল খুঁজে বেড় করে মুছে ফেলতে পারেন। সফটওয়্যারটি নিজে থেকেই ডুপ্লিকেট ফাইল খুঁজে বেড় করবে। এরপরে চাইলে সহজে প্রথম ফাইলটি রেখে বাকি ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারবেন। ৪০৬ কিলোবাইটের এই ফ্রি সফটওয়্যারটি http://www.bigbangenterprises.de/en/doublekiller সাইট থেকে ডাউনলোড করতে পরবেন।

ফায়ারফক্স এবং ইউটিউব খুলতে সমস্যা


অনেকসময় দেখা যায় ফায়ারফক্স খুলতে গেলে তা না খুলে I dnt hate Mozilla but use IE or else… মেসেজ আসে। ফলে ফায়ারফক্স খোলা যায় না। আবার ইউটিউব সাইটটিতেঢুকতে গেলে তা না খুলে Youtube is banned you fool মেসেজ আসে। এটি মুলত এর W32.USB worm কারনে হয়ে থাকে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে এন্টিভাইরাসে স্ক্যান করেও এই ভাইরাসটি মুছে ফেলা যায় না। এ থেকে বাঁচতে আপনি নিন্মাক্ত পথ অবলম্বন করতে পারেন।
প্রথমে টাস্ক ম্যানেজার খুলে (Ctrl+Alt+Del চেপে) Processes ট্যাবে যান এবার Image name কলাম থেকে svchost.exe (যা ইউজারে চালু আছে, system, local বা অন্যকিছুতে নয়) নির্বাচন করে End Process বাটনে ক্লিক করে বন্ধ করুন। এবার মাই কম্পিউটারের এড্রেসবারে C:heap41a লিখে এন্টার করলে heap41a ফোল্ডার খুলবে এবার এই ফোল্ডারের সকল ফাইল (svchost.exe, script1.txt, standard.txt, reproduce.txt এবং একটি অডিও ফাইল) মুছে ফেলুন। ফোল্ডারসহ মুছে ফেললে ভাল হয়। এরপরে রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার করলে রেজিষ্ট্রি এডিটর খুলবে। এখন Edit মেনু থেকে Find এ ক্লিক করে heap41a লিখে সার্চ করুন। এর heap41a নামে পাওয়া তথ্যগুলো মুছে ফেলুন। এবার কম্পিউটার পুনরায় চালু করলে ফায়ারফক্স বা ইউটিউব খুলতে সমস্যা হবে না।

তবে এ ওয়ার্ম থেকে মুক্তি পেতে আপনার ইউএসবি ড্রাইভ থেকে autorun এবং Microsoft Power Point.exe ফাইলটি মুছে ফেলুন।

**জিমেইলে ভয়েস ও ভিডিও চ্যাট করুন**


**জিমেইলে ভয়েস ও ভিডিও চ্যাট করার ভিডিও টিউটেরিয়াল…….

 


নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা ছাড়াই মেইল করা


যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাদের প্রায় সকলেরই ইমেইল ঠিকানা রয়েছে। তারপরেও যাদের নিজস্ব কোন ইমেইল নেই বা বিশেষ কারণে ইমেইল খুলতে চাচ্ছেন না বা যাকে ইমেইল করবেন তাকে আপনার ইমেইল ঠিকানা দিতে চাচ্ছেন না এক্ষেত্রে আপনি ইমেইল না খুলেও ওয়েব সাইট থেকেও দ্রুত অন্যকে ইমেইল করতে পারবেন। এজন্য www.note2email.com সাইটে ঢুকে ফরমের Email Address এ প্রাপকের ইমেইল ঠিকানা, Title এ ইমেইলের বিষয়, Note এ মূল মেইল লিখে নিচের যেকোন একটি লগো নির্বাচন করে send it বাটনে ক্লিক করুন তাহলে সরাসরি প্রাপকের কাছে ইমেইল যাবে। এক্ষেত্রে প্রাপক এর কাছে প্রেরক হিসাবে note@note2email.com ঠিকানা দেখাবে। এছাড়াও এখানে নির্দিষ্ট কী ব্যবহার করে মেইল Encrypt করে পাঠানোর সুবিধা রয়েছে।

উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে ট্যাব যোগ করা


আমরা যখন একাধিক ফোল্ডার খুলি তখন তা ভিন্ন ভিন্ন উইন্ডোতে খোলে। কিন্তু এগুলো যদি ফায়ারফক্স বা ওপেরা ব্রাউজারের মত একই উইন্ডোতে ভিন্ন ভিন্ন ট্যাবেবারের মাধ্যমে খুলতো তাহলে টাস্কবার যেমন পরিস্কার থাকতো তেমনই কাজেরও সুবিধা হতো। এমন ট্যাববারের জন্য ৫০০ কিলোবাইটের কিউটি ট্যাববার ইনষ্টল করলেই হবে। http://qttabbar.wikidot.com সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করেইনষ্টল করে নিন। তবে এজন্য প্রয়োজন উইন্ডোজ ভিসতার অপারেটিং সিস্টেম। তবে উইন্ডোজ এক্সপিতে চলাতে হলে ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ২.০ ইনষ্টল করতে হবে। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল শেষে লগআউট করে নতুন করে লগইন করুন। এবার যেকোন ফোল্ডার বা ড্রাইভ খুলে View/Tool bars/QT Tab bar নির্বাচন করুন এবং স্বাভাবিক টুলবার হিসাবে ব্যবহার করুন। এখন Ctrl+N চাপলে নতুন ট্যাবে আরেকটি একই উইন্ডো আসবে। আর প্রত্যেকটি ফোল্ডারের উপরে মাউস রাখলে একটি ডাউন এরো আসবে যার উপরে ক্লিক করলে উক্ত ফোল্ডারের অধিনে থাকা সাবফোল্ডার এবং ফাইল দেখাবে যা ক্লিক করে সহজে খোলা যাবে। এভাবে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারেও ট্যাব ব্যবহার করা যাবে। আর এক ট্যাব থেকে আরেক ট্যাবে যেতে হলে চেপে Ctrl+Tab চেপে

tqtabbar.jpg

যাওয়া যাবে।

আরো সহজে টাইপ করুন


আমরা বিভিন্ন ধরণের এ্যাপলিকেশনে বিভিন্ন প্রয়োজনে টাইপ করে থাকি। সব ধরনের এপলিকেশনে অটোকারেক্ট নেই (Word এ যেমনটি Auto Corrent রয়েছে)। কিন্তু আপনি যদি লেটমিটাইপ (Let Me Type) সফটওয়্যারটি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার পূর্বে ব্যবহার করা শব্দ সহজে লিখতে পারবেন। www.clasohm.com/lmt/en সাইট থেকে ৫৯১ কিলোবাইটের সফটওয়্যার এমনকি সোর্স কোডও বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন। এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন তাহলে সিস্টেম ট্রেতে কীবোর্ডের আইকন দেখা যাবে। যেখান থেকে বিভিন্ন সেটিংস পরিবর্তন করা যাবে। এখন আপনি যেকোন এপলিকেশনের যা কিছু লিখবেন তা এই সফটওয়্যার সয়ংক্রিয়ভাবে মনে রাখবে এবং এতে যোগ হবে। পরবর্তীতে একই শব্দ লেখা শুরু করলে তার তালিকা পপআপ হিসাবে মাউস পয়েন্টারের সাথে দেখাবে। আপনি যেটি পছন্দ করেন নম্বর হিসাবে উক্ত নম্বর চাপলে সেই শব্দ চলে আসবে। আপনি চাইলে ইচ্ছামত শব্দ যোগ (ইমপোর্ট) করতে পারেন সফটওয়্যারটিতে।

ফোল্ডারে মন্তব্য যোগ করা


foldercomment.jpg কোন ফোল্ডারের উপরে মাউস ধরলে উক্ত ফোল্ডারের সম্পর্কে কিছু তথ্য (অধিনে থাকা ফাইল এবং ফোল্ডারের সাইজ) দেখায়। কিন্তু আপনি যদি উক্ত ফোল্ডারে মন্তব্য যোগ করেন তাহলে ফোল্ডারটির উপরে মাউস ধরলে আপনার লেখা মন্তব্য দেখাবে, যা ক্ষেত্র বিশেষ কাজে লাগবে। এজন্য www.dr-hoiby.com সাইট থেকে HOB Comment XP সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার যেকোন ফোল্ডারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে …Add Comment এ ক্লিক করুন তাহলে একটি টেক্সট বক্স আসবে যেখানে আপনি আপনার মন্তব্য লিখে এন্টার করলে তা যুক্ত হবে। এরপরে আপনি উক্ত ফোল্ডারের উপরে মাউস ধরলে মন্তব্য দেখাবে।